Wellcome to National Portal
কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩rd এপ্রিল ২০১৯

কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থান

 

cozsbazar-sea-beach

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতটি পৃথিবীর দীর্ঘতম অখন্ডিত সমুদ্র সৈকত। ১২০ কি.মি. দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট এ সমুদ্র সৈকতের বৈশিষ্ট্য হলো পুরো সমুদ্র সৈকতটি বালুকাময়, কাদার অস্তিত্ব পাওয়া যায় না। বালিয়াড়ি সৈকত সংলগ্ন শামুক-ঝিনুকসহ নানা প্রজাতির প্রবাল সমৃদ্ধ বিপণি বিতান, অত্যাধুনিক হোটেল-মোটেল-কটেজ, নিত্য নবসাজে সজ্জ্বিত বার্মিজ মার্কেট সমূহে পর্যটকদের বিচরণে কক্সবাজার শহরে পর্যটন মৌসুমে প্রাণচাঞ্চল্য থাকে। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত একটি মায়াবী ও রূপময়ী সমুদ্র সৈকত। প্রতিদিন প্রতিক্ষণ এর রূপ পরিবর্তন করে। শীত-বর্ষা-বসন্ত-গ্রীষ্ম এমন কোনো ঋতু নেই যখন সমুদ্র সৈকতের চেহারা বদলায় না। প্রত্যুষে এক রকম তো মধ্যাহ্নে এর রূপ অন্য রকম।

 

Kolatoli-Beach2

কলাতলী বিচ

কলাতলী বিচ কক্সবাজারের আরেকটি পর্যটন আকর্ষণ কেন্দ্র। এটা কক্সবাজারের মধ্যে অবস্থিত। বিভিন্ন বয়সের বিভিন্ন মানুষ এখানে ভ্রমণ করতে আসেন, সমুদ্রে গোসল করতে আসেন, আসেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে। কলাতলী বিচে নানা ধরনের খাবারের রেস্টুরেন্টসহ আরো অনেক পর্যটন সুবিধা রয়েছে। বিশেষ করে চাঁদনি রাতে বিচে হাঁটা সত্যিই রোমঞ্চকর সকল বয়সী মানুষের জন্যই। সকাল এবং সন্ধ্যাতে এখানে উপভোগের জন্য রয়েছে নানা ধরনের শুকনো মাছ, খাবার ইত্যাদি।

 

 

LABONI%20BEACH

লাবনী বিচ
বাংলাদেশের সমুদ্র সৈকত বললে প্রথমেই চোখে ভেসে ওঠে কক্সবাজারের কলাতলীতে অবস্থিত কক্সবাজার পুরাতন সি-বিচ যা লাবণী পয়েন্ট বা পুরাতন সি-বিচ হিসেবেও পরিচিত। সমুদ্র দেখতে বাঙালি মাত্রই ছুটে যান কক্সবাজারের এই সি-বিচে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে কক্সবাজারগামী বাসে করে কলাতলী সি-বিচ রোডে নেমে রিকশা অথবা পায়ে হাঁটা পথে যেতে পারবেন এই বিচ দুটোতে। কক্সবাজার শহর থেকে নৈকট্যের কারণে লাবণী বিচকে কক্সবাজারের প্রধান সমুদ্র সৈকত বলে বিবেচনা করা হয়। নানারকম জিনিসের পসরা সাজিয়ে সৈকত সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে ছোট বড় অনেক দোকান যা পর্যটকদের আকর্ষণ করে। এছাড়া এখানে পর্যটকদের জন্য গড়ে উঠেছে ঝিনুক মার্কেট। সীমান্তপথে মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, চীন প্রভৃতি দেশ থেকে আসা বাহারি জিনিসপত্র নিয়ে গড়ে উঠেছে এই মার্কে
 
 

himchori-waterfall

হিমছড়ি

 

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত হিমছড়ি পর্যটন কেন্দ্র। পাহাড়ের কোল ঘেঁষে এ সমুদ্র সৈকতের নাম হিমছড়ি। এখানকার সমুদ্র সৈকতটি কক্সবাজারের চেয়ে অপেক্ষাকৃত নির্জন ও পরিস্কার পরিচ্ছন্ন। এর সৌন্দর্যও কোনো অংশে কম নয়। সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো হিমছড়ি যত না সুন্দর তার চাইতে সুন্দর ও রোমাঞ্চকর হল কক্সবাজার থেকে এ সৈকতে যাওয়ার পথটি। একপাশে বিস্তৃর্ণ সমুদ্রের বালুকা বেলা আর এক পাশে সবুজ পাহাড়ের সাড়ি। মাঝে পিচ ঢালা মেরিন ড্র্রাইভ। এমন দৃশ্য সম্ভবত দেশের আর কোথাও পাওয়া যাবে না। কেউ কক্সবাজার এলো অথচ এই পথ ধরে ছুটলো না তার পুরো ভ্রমনই মাটি। পাহাড়ে উঠলে চোখের সামনে ভাসবে নীল দিগন্তে হারিয়ে যাওয়া বিশাল সমুদ্র।

 

 

inani

ইনানি বিচ
 
 
হিমছড়ি থেকে আরো ০৫ কিলোমিটার গেলেই ইনানী বীচ বা ইনানী সমুদ্র সৈকত। ইনানী বীচে প্রবাল পাথরের ছড়াছড়ি। অনেকটা সেন্টমার্টিনের মতই। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মত এখানে বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ে না সৈকতের বেলাভূমিতে। অনেকটাই শান্ত প্রকৃতির সৈকত এই ইনানী। জোয়ারের সময় এলে প্রবাল পাথরের দেখা পাওয়া যাবে না। ভাটার সময়েই কেবল মাত্র বিশাল এলাকা জুড়ে ভেসে উঠে এই পাথর। প্রবাল পাথরে লেগে থাকে ধারালো শামুক-ঝিনুক। তাই এখানে বেশী লাফালাফি করা বিপদজনক। ইনানী সৈকতের প্রধান আকর্ষণ প্রবাল পাথর। প্রায় প্রতিটা পাথরই নানা আকার আর ধরণের।
 

 

 

 

Sonadia

সোনাদিয়া

সোনাদিয়া দ্বীপ কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার একটি সুন্দর দ্বীপ। এই দ্বীপটির আয়তন প্রায় ৯ বর্গ কি.মি.। কক্সবাজার জেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কি.মি. উত্তর-পশ্চিমে এবং মহেশখালী দ্বীপের দক্ষিণে সোনাদিয়া দ্বীপটি অবস্থিত। একটি খাল দ্বারা এটি মহেশখালী দ্বীপ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে। তিন দিকে সমুদ্র সৈকত, সাগর লতায় ঢাকা বালিয়াড়ি,কেয়া-নিশিন্দার ঝোপ, ছোট-বড় খাল বিশিষ্ট প্যারাবন এবং বিচিত্র প্রজাতির জলচর পাখি দ্বীপটিকে করেছে অনন্য বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। কক্সবাজারের বিপরীতে উপকূলীয় ছোট একটি দ্বীপ সোনাদিয়া। এটি পরিযায়ী পাখিদের স্বর্গ। মনোরম এ দ্বীপের পশ্চিমাংশে বালুকাময় ও ঝিনুকের জন্য বিখ্যাত। কক্সবাজার থেকে প্রায় ০৭ কিলোমিটার দূরে মহেশখালী উপজেলায় এর অবস্থান।

 

 

ramu

রামু

বৌদ্ধ কৃষ্টির জন্য বিখ্যাত কক্সবাজারের রামু থানা। কক্সবাজার থেকে ঢাকার পথে আসতে মাত্র ১৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই প্রসিদ্ধ দর্শণীয়। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও পবিত্র স্থান। এখানে রয়েছে বৌদ্ধ মন্দির, প্যাগোডা, ধাতু ও ব্রোঞ্জের তৈরি বৌদ্ধ মূর্তি, ছোট-বড় ১৩টি বৌদ্ধ মূর্তি নিয়ে লাল সিং ও পাশে সাদা সিং নামের বৌদ্ধ বিহার। আরো আছে ১৩ ফুট উচু ব্রোঞ্জের বুদ্ধ মূর্তি যা পর্যটকদের ভীষণভাবে আকর্ষণ করে। এছাড়া রাবার বাগান, স্থানীয় রাখাইন ও বড়–য়া সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রা খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ রয়েছে এই এলাকায়।

 

 

 

 

 

 

images

মহেশখালী

কক্সবাজার শহর থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার পশ্চিমে সাগরের মাঝে অবস্থিত একটি দ্বীপ মহেশখালী। মহেশখালী বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়িয়া দ্বীপ হিসেবে পরিচিত মহেশখালীতে রয়েছে হিন্দুদের তীর্থস্থান বিখ্যাত আদিনাথ মন্দির। পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত এ মন্দির সারা বিশ্বের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কাছে একটি পবিত্র স্থান। প্রায় ৬০০ বছরের পুরনো এ প্রাচীন সভ্যতা দেখে যে কেউ মুগ্ধ হবেন। নেপালের রাজদরবারের বদান্যতায় ও স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রচেষ্টায় এটি নতুন রূপ ধারণ করেছে।

 

 

 

আদিনাথ মন্দির
আদিনাথ মন্দির সমুদ্র স্তর থেকে ৮৫.৩ মিটার উচুঁ মৈনাক পাহাড় চূড়ায় অবস্থিত। বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত মহেশখালী উপজেলার স্বাধীন গোরখঘাটা ইউনিয়নের ঠাকুরতলা গ্রাম আদিনাথ মন্দির এর অবস্থান। এটি মূলত মহাদেব-এর মন্দির। জনশ্রুতি আছে, কোনো এক কৃষক এই দ্বীপের একটি বনের ভিতর মহেশ (হিন্দু পৌরাণিক দেবতা মহাদেব-এর অপর নাম)-এর মূর্তি পান। এরপর এই দেবতার নামে একটি মন্দির তৈরি করে, সেখানে ওই বিগ্রহটি স্থাপন করেন। পরে এই দেবতার নামের সাথে খালী (খাল অর্থে) শব্দ যুক্ত হয়ে-এই স্থানটি মহেশখালী নামে পরিচিত লাভ করে।

 

 

 

ডুলাহাজারা

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কটি কক্সবাজার জেলা সদর থেকে ৪৮ কিলোমিটার উত্তরে এবং চকরিয়া থানা থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে, কক্সবাজার জেলা সদরের দক্ষিণ বন বিভাগের ফাসিয়াখালি রেঞ্জের ডুলাহাজারা ব্লকে অবস্থিত। মূলত হরিণ প্রজনন কেন্দ্র হিসেবে ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় কর্তৃক এই পার্কটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সাফারি পার্কটি ৯০০ হেক্টর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। ডুলাহাজারা সাফারি পার্ককে কেউ কেউ সাফারি পার্ক বলতে রাজি নন, কারণ এখানে প্রাকৃতিক অবকাঠামোর বদলে অত্যাধুনিক ও কৃত্রিম অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে বেশি। আটটি ব্লকে ভাগ করে গড়ে তোলা এ পার্কে মুক্ত পরিবেশে হাঁটাচলা করা যায়, পরিবারের সদস্যদের নিয়ে অনায়াসে বেড়ানো যায়।

 

 

teknaf

টেকনাফ

টেকনাফ বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণ-পূর্ব কোনায় অবস্থিত। কক্সবাজার জেলা সদর থেকে এর দূরত্ব ৮৬ কিলোমিটার। টেকনাফ উপজেলার পূর্ব প্রান্ত দিয়ে বয়ে গেছে নাফ নদ;এই নাফ নদের থেকেই এই অঞ্চলটির নামকরণ হয়েছে। টেকনাফ উপজেলার দর্শণীয় স্থানগুলোর মধ্যে শাহপরীর দ্বীপ, সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক, টেকনাফ সমুদ্র সৈকত, পৌরসভার কাছাকাছি থানা প্রাঙ্গণে মাথিনের কূপ, বাংলাদেশ-মায়ানমার ট্রানজিট জেটিঘাট, টেকনাফ নেচার গেম রিজার্ভ, শিলখালী চিরহরিৎ গর্জনগাছ বাগান, মারিশবনিয়া সৈকত, কুদুমগুহা অন্যতম।

 

 

 

 

santmartin

সেন্ট মার্টিনস দ্বীপ

সেন্টমার্টিন দ্বীপ বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত একটি প্রবালদ্বীপ। এটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ হতে প্রায় ০৯ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং মায়ানমার-এর উপকূল হতে ০৮ কিলোমিটার পশ্চিমে নাফ নদীর মোহনায় অবস্থিত। প্রচুর নারিকেল পাওয়া যায় বলে স্থানীয়ভাবে একে নারিকেল জিঞ্জিরাও বলা হয়ে থাকে। প্রচলিত আছে অনেক অনেক বছর আগে প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যে এখানে দারুচিনি বোঝাই আরবের একটি বাণিজ্যিক জাহাজ পানির নীচে থাকা একটি বিশাল পাথরের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে ভেঙ্গে পড়ে, যার ফলে জাহাজে থাকা দারুচিনি এই দ্বীপের সবখানে ছড়িয়ে যায় এবং পরবর্তীতে সেন্টমার্টিন দ্বীপের নাম হয়ে যায় ‘দারুচিনির দ্বীপ’।

 

 

 

 

 

 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon