কউক গঠনের ইতিবৃত্ত:
পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত পর্যটন নগরী কক্সবাজার ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিকভাবে বহুল পরিচিতি লাভ করেছে। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে একটি আকর্ষণীয় পর্যটন অঞ্চল প্রতিষ্ঠার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে বিধায় উক্তরূপ পর্যটন অঞ্চল প্রতিষ্ঠার জন্য পরিকল্পিত উন্নয়ন আবশ্যক। যেহেতু এতদাঞ্চলের ভূ-প্রাকৃতিক পরিবেশ পর্যটনশিল্প বিকাশের জন্য অপরিহার্য তাই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অক্ষুণ রেখে ভূমির সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা প্রয়োজন। তার পাশাপাশি অপরিকল্পিত নগরায়ন রোধ করাসহ অননুমোদিতভাবে নির্মিত ইমারত ও স্থাপনা অপসারণ করা একান্তভাবে জরুরী।
কক্সবাজারকে একটি আধুনিক ও পরিকল্পিত পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য মহান জাতীয় সংসদ কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিল-২০১৫ পাশ করেন। মাননীয় স্পীকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংসদ সভায় ৬ই জুলাই ২০১৫ সালে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিলটি সংসদ কর্তৃক পাশ হয়। এতে বলা হয়, সুপারিশকৃত আইনটি মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়ন এবং চলমান অবকাঠামোগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে কক্সবাজারকে পযর্টন নগরী হিসেবে গড়ে তোলাকে নিশ্চিত করবে। ১৩ মার্চ ২০১৬ খ্রিঃ মহান জাতীয় সংসদে পাশকৃত বিলটির গেজেট প্রকাশিত হয়।
কার্যাবলী:
'কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৬' অনুসারে কউকের কার্যাবলী নিম্নরূপ: